লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: মঙ্গল, ০৭/০৫/২০১৩ - ১২:৫২পূর্বাহ্ন)

হেফাজতে ইসলামের নতুন নেতৃত্বের সাথেই কি সরকারের আসল বিবাদ?৫ এপ্রিল ২০২১

লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: মঙ্গল, ০৭/০৫/২০১৩ - ৩:৫২অপরাহ্ন) ধন্যবাদ তথ্যের জন্য। আমি রাহুল তালুকদারের সাথে যোগাযোগ করেছি, উনি চাইলে ছবিটি মুছে দেয়া হবে আর অনুমতি দিলে ছবিটি থাকবে।

ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হত্যা চেষ্টা, যেভাবে বিশ্লেষণ করছেন বিবিসির সাংবাদিকরা

জাতীয় আন্তর্জাতিক রাজনীতি অর্থনীতি সারাদেশ খেলা বিনোদন শিক্ষাঙ্গন লাইফ স্টাইল আইটি বিশ্ব অটোটেক পরবাস ইসলাম ও জীবন রাজধানী ডাক্তার আছেন চিত্র বিচিত্র একদিন প্রতিদিন সম্পাদকীয় দৃষ্টিপাত বাতায়ন স্বজন সমাবেশ প্রতিমঞ্চ সোশ্যাল মিডিয়া সাহিত্য দরকারি কর্পোরেট নিউজ বিচ্ছু কোভিড-১৯ শর্তাবলী প্রাইভেসি নীতি যোগাযোগের ঠিকানা    সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম

গনতান্ত্রিক রাষ্ট্রের সরকার ব্যাবস্থার দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে, মত প্রকাশের স্বাধীনতার আড়ালে যারা দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব অস্বীকার করে সাধারন মানুষের জীবনকে আতঙ্কগ্রস্থ করে, দেশকে একটি সংঘাতময় ও সংকটজনক পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে, যেকোনো সুবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ website মাত্রই প্রতি পদক্ষেপে এদের প্রতিহত করা উচিত।

এর রেশ কাটতে না কাটতেই সংগঠনটির অন্যতম নেতা মি. হকের নারী ঘটিত ঘটনায় সমালোচনার প্রেক্ষাপটে তাকে নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেয় হেফাজত। যদিও বাস্তবতা হলো হেফাজতের কেন্দ্রীয় কমিটিতে এখন যারা আছেন তাদের বেশীরভাগই মি. হকের ঘনিষ্ঠ।

সংগঠনের নেতৃত্ব নিয়ে তুমুল দ্বন্দ্ব-গ্রুপিং, কিছু নেতার ভূমিকা নিয়ে বিতর্ক এবং এর জের ধরে সরকারের সাথে যোগসাজশে ‘বাধ্য হওয়ার’ অভিযোগ নিয়ে বিপাকে পড়ে এখন অনেকটা ঢিমেতালে কার্যক্রম চালাচ্ছে কয়েক বছর আগে হুট করে শক্তিধর হিসেবে আবির্ভূত হওয়া কওমি মাদ্রাসা ভিত্তিক সংগঠন হেফাজতে ইসলাম।

ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হত্যা চেষ্টা, যেভাবে বিশ্লেষণ করছেন বিবিসির সাংবাদিকরা

বিচারক, আপনাকে অবশ্যই আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতে হবে: ইমরান খান

ভোরবেলা অনেক হেফাজত-কর্মীকেই আমি মাথার উপর দু-হাত তুলে লাইন ধরে পুলিশের কর্ডনের মধ্যে দিয়ে ওই এলাকা ছেড়ে যেতে দেখেছি। এদের মধ্যে কিছু ছিলেন আহত, এবং তারা অন্যের সাহায্য নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছেন, এমনটাও দেখতে পেলাম।

আরেকজন যুগ্ম মহাসচিব মীর ইদ্রিস বলছেন সংগঠনের কোন নেতৃত্ব সংকটও নেই। তার দাবি, “আহমদ শফীকে ব্যবহার করে কিছু লোক স্বার্থ উদ্ধারের চেষ্টা করেছিলো তার মৃত্যুর আগে। কিন্তু তিনি ভুল বুঝতে পেরে তাদের বাদ দিয়েছিলেন নিজেই। ফলে হেফাজতে কখনোই আর নেতৃত্ব নিয়ে দ্বন্দ্ব দেখা যায়নি”।

  অনলাইন সংস্করণ

তখন ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে কওমি মাদ্রাসার ‘শোকরানা মাহফিলে’ হেফাজতের তৎকালীন নেতা আহমদ শফীর সাথে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ওই অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনাকে ‘কওমি জননী’ আখ্যা দেন হেফাজতের একজন নেতা।